সকলের জন্য ন্যায় বিচার নিশ্চিতে প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ দৈনিক সময় সংবাদ ২৪ ডট কম দৈনিক সময় সংবাদ ২৪ ডট কম প্রকাশিত: ১০:৪১ অপরাহ্ণ, ডিসেম্বর ২৮, ২০২১ অনলাইন ডেস্ক : সকলের প্রতি সুবিচার নিশ্চিত করতে বিচারকদের প্রতি আহ্বান জানিয়ে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, ‘তাঁর সরকার এক্ষেত্রে প্রয়োজনীয় সকল সুবিধা নিশ্চিত করবে। ’ মঙ্গলবার বিকেলে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রকাশিত ‘বঙ্গবন্ধু ও বিচার বিভাগ ও ‘বঙ্গবন্ধু এন্ড জুডিসিয়ারি’ শীর্ষক বাংলা ও ইংরেজীতে মুজিব স্মারক গ্রস্থ এবং ‘ন্যায়কণ্ঠ’ শীর্ষক মুজিববর্ষের স্মরণিকা’র মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির ভাষণে তিনি এ কথা বলেন। গণভবন থেকে বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্ট প্রাঙ্গণের মূল অনুষ্ঠানে ভিডিও কনফারেন্সের সাহয্যে ভার্চুয়ালি অংশগ্রহণ করেন প্রধানমন্ত্রী। তিনি বলেন, ‘ন্যায় বিচার মানুষের প্রাপ্য। সেটা যেন সব সময় পায় সেটা আমরা চাই। কারণ আমরা ভুক্তভোগী। তাই আমরা জানি বিচার না পাওয়ার কষ্টটা কি।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা যারা ১৫ই অগাষ্টে সব হারিয়েছিলাম, আমার মতো বাবা মা হারিয়ে যেন কাউকে বিচারের জন্য চোখের পানি ফেলতে না হয়। সেটাই আমরা চাই। সেটা আপনারা নিশ্চিত করে দেবেন। আর আমি যতক্ষণ সরকারে আছি এর জন্য যা যা দরকার আমরা করবো।’ শোষিত বঞ্চিত মানুষের অধিকার আদায়ে জাতির আজীবন সংগ্রামের কথা তুলে ধরার পাশপাশি ১৯৭৫ সালের ১৫ই অগাস্টের বিয়োগান্তক অধ্যায় তুলে ধরে দীর্ঘদিন বিচার না পাবার জন্য আক্ষেপ প্রকাশ করেন জাতির পিতার কন্যা। সে সময় দেশের বাইরে থাকায় প্রাণে বেঁচে যান জাতির পিতার দুই কন্যা শেখ হাসিনা ও শেখ রেহানা। প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আসলে বহু বছর বিচার না পেয়ে মনে অনেক দুঃখ ছিল। যা হোক, এই হত্যার বিচার পেয়েছি। এটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।’ জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের হত্যার রায় কার্যকর হওয়ায় বিচার বিভাগ, দল ও দেশবাসীর প্রতিও কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, ‘তবে এখন আরেকটা দায়িত্ব রয়ে গেছে। চক্রান্তটা খুঁজে বের করা। এটা একদিন বের হবে। এতে কোন সন্দেহ নেই।’ তিনি বলেন, ’৯৬ সালে তিনি প্রথম সরকার গঠনের পরই কেবল এদেশে রাষ্ট্রীয় ক্ষমতা সেনাছাউনি থেকে জনগণের হাতে ফিরিয়ে দেয়ার কাজটা তিনি করতে পেরেছেন। পাশাপাশি বিচার বিভাগের অধিকারের জন্য বিচার বিভাগের উন্নয়নের জন্য এবং দেশের মানুষের উন্নয়নে জন্য অনেক কাজ করেছেন।’ তাঁর সরকার ক্ষমতায় না এলে বা তিনি বেঁচে না থাকলে এদেশে কোন দিন জাতির পিতা হত্যাকাণ্ডের বিচার হতো কি না তা নিয়েও সংশয় প্রকাশ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘তখন গণতন্ত্র, মৌলিক অধিকার বা মানবাধিকারটা কোথায় ছিল। আওয়ামী লীগ ক্ষমতায় না এলে দেশে সেই ইনডেমনিটি বা সেই বিচারহীনতার সংস্কৃতিই থেকে যেত।’ ‘বাবার হত্যাকাণ্ডের বিচার চাইতে মামলা করার জন্য তাঁকে, তাঁর মতন আপনজন হারাদের ক্ষমতায় আসতে হয়েছে’, উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘একজন সাধারণ নাগরিক হিসেবে আমার বিচার পাওয়ার অধিকার হরণ করা হয়েছিল এবং আমরা সরকারে আসার পরই এই বিচার সম্পন্ন হয়েছে। যদিও এই বিচারের রায় দিতে গিয়ে বা বিচার করতে গিয়ে উচ্চ আদালতে অনেকেই সেই সাহসটা পাননি, একটা পর্যায়ে সরে গেছেন।’ জাতির পিতার খুনীদের বিভিন্ন দেশে পলাতক থাকা প্রসঙ্গে শেখ হাসিনা বলেন, ‘এখনও কয়েকজন খুনী পালিয়ে আছেন, তাদেরকেও খোঁজা হচ্ছে। সব থেকে বড় কথা হচ্ছে যে, আমেরিকার মত দেশ সবসময় ন্যায়বিচার এবং গণতন্ত্রের কথা বলে, ভোটাধিকারের কথা বলে, মানবাধিকারের কথা বলে। কিন্তু আমাদের যে মানবাধিকার লঙ্ঘন হয়েছিল, আমরা যে ন্যায় বিচার পাইনি- তারপরে যখন বিচার হলো, সেই খুনীদের আশ্রয় দিয়ে বসে আছে।’ তিনি সরকারে আসার পর যুক্তরাষ্ট্রে যে কজন রাষ্ট্রপ্রধান ক্ষমতায় এসেছেন তাঁদের কাছে খুনীদের ফেরত পাঠানোর বিষয়ে কথা বলেছেন, অনুরোধ করেছেন উল্লেখ করে সরকারপ্রধান বলেন, ‘আমি বার বার বলেছি একজন সাজাপ্রাপ্ত আসামিকে আপনারা কিভাবে আশ্রয় দেন। আপনাদের জুডিসিয়ারি কিভাবে একজন খুনীকে আশ্রয় দেয়?’ আমেরিকায় খুনী রাশেদ এবং কানাডায় মেজয় নূর আশ্রয় নিয়ে আছেন বলেও তিনি জানান। শেখ হাসিনা বলেন, ‘বিচার বিভাগের অধিকারের জন্য, বিচার বিভাগের উন্নয়নের জন্য বা দেশের মানুষের জন্য কি করেছি, সেটা আর আমি এত বেশি বলতে চাই না। তবে আমি এইটুকু বলবো যেহেতু আমার বাবা চাইতেন স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা, আমরা সরকারে এসে সেই স্বাধীন বিচার ব্যবস্থা আমরা নিশ্চিত করেছি।’ করোনা ভাইরাসের মধ্যে বিচার কার্য পরিচালনার জন্য তাঁর সরকারের ভার্চুয়াল কোর্ট করে দেয়ার কথা উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘এর ফলে বিচার কার্য স্থবির হতে পারেনি অর্থাৎ প্রযুক্তির ব্যবহারের মাধ্যমে আমরা এগিয়ে যাচ্ছি।’ অন্য সরকারগুলোর মতো আওয়ামী লীগ নেতৃত্বাধীন সরকার বিচার বিভাগে কখনো হস্তক্ষেপ করেনি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী বলেন, ‘আমরা কখনো বিচার কাজে হস্তক্ষেপ করিনি, এর আগে অনেক ঘটনা আছে আপনারা জানেন। দেখা গেছে ফলস সার্টিফিকেট এর ব্যবহার বা ছাত্রদলের কাঁধে হাত রেখে কাকে কি রায় দেওয়া হবে সেটা নিয়ে আলোচনা, এ রকম বহু ন্যাক্কারজনক ঘটনাও বাংলাদেশে ঘটেছে।’ তিনি বলেন, ‘অন্তত আমি এটুকু বলতে পারি আমরা সরকারে আসার পর, অন্তত এই পর পর তিন বার এখন আমরা ক্ষমতায় বা এর আগে একবার ছিলাম, আমরা কিন্তু সেটা করার সুযোগ দেইনি। সব সময় একটা ন্যায়ের পথে যেন সবাই চলতে পারে আমরা সেই ব্যবস্থা করেছি।’ তিনি আরও বলেন, ‘প্রতিটি ক্ষেত্রে আপনারা দেখবেন, একের পর এক আমরা কাজ করে গেছি। দ্বিতীয়বার যখন ক্ষমতায় এসেছি তখন আমরা দ্য কোড অব ক্রিমিনাল প্রসিডিউর অ্যামেন্ডমেন্ট অ্যাক্ট ২০০৯ পাশ করে বিচার বিভাগ পৃথিকীকরণের কাজটি স্থায়ী রূপ দেই। এমনকি অর্থনৈতিক ভাবেও যেন বিচার বিভাগ স্বাধীনতা অর্জন করে সেই ব্যবস্থাটাও কিন্তু আমি ‘৯৬ সালে এসে করে দিয়েছিলাম। পরবর্তীতে এসে সব রকম সুযোগ সুবিধা বাড়ানো হয়েছে। এর মাঝে আপনারা জানেন, বিভিন্ন জেলায় বোমা মেরে বিচারকগণকেও হত্যা করা হয়েছে। সেখানে আমরা তাদের নিরাপত্তা নিশ্চিত করার ব্যবস্থা করে দিয়েছি।’ শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমাদের সব সময় বিশ্বের সঙ্গে তাল মিলিয়েই চলতে হবে। আমাদের দেশটাও যেমন বিশ্বে একটা মর্যাদা নিয়ে চলবে, সঙ্গে সঙ্গে একটি দেশের সমস্ত অঙ্গগুলোও যেন সেভাবে মর্যাদা নিয়ে চলতে পারে, আমরা সেটাই করতে চাই। সেভাবেই আমরা ব্যবস্থা নিচ্ছি।’ বিচারকদের সুযোগ সুবিধা বৃদ্ধির কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘বিচারকদের থাকার ব্যবস্থা, তাদের চলার ব্যবস্থা, সব ধরনের ব্যবস্থা, সুযোগ সুবিধা আমরা আমাদের সাধ্যমত আমি করে দিয়েছি।’ বিচারকদের দক্ষতা বাড়াতে দেশে-বিদেশে প্রশিক্ষণের সুযোগ সৃষ্টির কথা তুলে ধরে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমরা আইন কমিশন গঠন করি। বিচারকদের দক্ষতা বাড়াতে প্রশিক্ষণ ইনস্টিটিউট আমি প্রতিষ্ঠা করে দেই। এখনতো পৃথিবীর বিভিন্ন দেশে ট্রেনিং নেওয়ার ব্যবস্থা করে দিয়েছি। অন্য দেশে কিভাবে হয় সেটা আমাদের দেশের মানুষের জানা উচিৎ, সেই ব্যবস্থাটা আমরা করে দিয়েছি।’ গ্রামের হতদরিদ্র মানুষের বিচার পাওয়ার অধিকার নিশ্চিত করতে সরকারের উদ্যোগের কথা তুলে ধরে তিনি বলেন, ‘গ্রামের হতদরিদ্র মানুষ যাতে বিচার পায় সেজন্য লিগ্যাল এইড কমিটি করে তাদের জন্য বিচার প্রাপ্তির ব্যবস্থাটা করে দিয়েছি। জনসাধারণকে আইনগত সহায়তা প্রদানের বিষয়েও তাঁর সরকার ব্যবস্থা গ্রহণ করেছে।’ অবকাঠামোগত উন্নয়নের কথা তুলে ধরে সরকার প্রধান বলেন, ‘এনেক্স ভবন করে দিয়েছি। পাশাপাশি প্রত্যেকটা জেলা কোর্ট নতুন ভাবে গড়ে তোলার জন্য কাজ করেছে তাঁর সরকার। পাকিস্তান আমলে আইন ছিল, বিচার প্রক্রিয়ায় মহিলারা অংশগ্রহণ করতে পারবে না। জাতির পিতা সেই আইন পরিবর্তন করে সুযোগ দিলেন। কিন্তু আমি এসে দেখলাম আমাদের উচ্চ আদালতে কোন মহিলা নেই। আমি রাষ্ট্রপতি এবং প্রধান বিচারপতিকে অনুরোধ জানালাম যে, সেখানে মহিলাদের সুযোগ দিতে হবে।’ প্রধানমন্ত্রী এ সময় জনসাধারণের জন্য বিচারের রায় বাংলায় লেখার ওপর পুনরায় গুরুত্বারোপ করেন। তিনি ইংরেজীতে লেখা বিচারের রায় আসামিরা কি কতটুকু বোঝে তা নিয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেন এবং ইংরেজীতে রায় লেখার সঙ্গে সঙ্গে এটার বাংলায় অনুবাদটা যাতে হয় সেদিকে লক্ষ্য রাখার আহ্বান জানান। এ জন্য আলাদা ভাবে ট্রান্সলেটর নিয়োগ এবং তাদের প্রশিক্ষণ প্রদানের ওপরও তিনি গুরুত্বারোপ করেন। আইন কমিশনের বের করা শব্দকোষ এক্ষেত্রে সহায়ক ভূমিকা পালন করতে পারে বলেও তিনি অভিমত দেন। জাতির পিতাকে হত্যার পর বাংলাদেশে হত্যা, ক্যু ও ষড়যন্ত্রের রাজনীতির শুরু হওয়ার কথাও তুলে ধরেন তিনি। শেখ হাসিনা বলেন, ‘আজকে বাংলাদেশ এগিয়ে যাচ্ছে। জাতির পিতা আমাদের স্বল্পোন্নত দেশ হিসেবে রেখে গিয়েছিলেন। ২০০৮ এর নির্বাচনী ইশতেহারে ঘোষণা দিয়েছিলাম বাংলাদেশ ডিজিটাল হবে এবং আমরা মধ্যম আয়ের দেশ হবো। আজকে আমাদের বাংলাদেশ ডিজিটাল বাংলাদেশ।’ ২০২১ সালে বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছে উল্লেখ করে তিনি বলেন, আমাদের দেশে গণতান্ত্রিক ধারাটা দীর্ঘদিন ধরে সেই ২০০৮ এর নির্বাচনের পর ২০০৯ সাল থেকে ২০২১ সাল পর্যন্ত অব্যাহত রয়েছে বলেই আজকে বাংলাদেশ এই উন্নতি করতে পেরেছে। দেশের উন্নতির জন্য কাজ করতে গিয়ে অনেক ঝড়-ঝাপ্টা মোকাবেলা করতে হয়েছে জানিয়ে শেখ হাসিনা বিএনপি-জামায়াতের দুঃসময়ের খন্ডচিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘কখনো সেই হেফাজতকে নিয়ে এসে তাদেরকে নিয়ে একটা অশান্ত পরিবেশ সৃষ্টি করা, জ্বালাও পোড়াও করা, কখনো অগ্নিসন্ত্রাস সৃষ্টি করা, কখনো নানা ভাবে ব্যতিব্যস্ত করার চেষ্টা করা হয়েছে। কিন্তু দেশে সন্ত্রাস, জঙ্গিবাদ দমন করা, দেশের মানুষের আর্থ-সামাজিক উন্নতি করা, দেশকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়া সেটাও সফল ভাবে আমরা করে আজকে আমরা উন্নয়নশীল দেশের মর্যাদা পেয়েছি। সেটাই হচ্ছে সব থেকে বড় কথা।’ প্রধান বিচারপতি সৈয়দ মাহমুদ হোসেন, আইন বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রী আনিসুল হক অনুষ্ঠানে বক্তৃতা করেন। এপিলেট ডিভিশনের বিচারপতি এবং স্মারক গ্রন্থ এবং স্মরণিকার সম্পাদক মো. নুরুজ্জামান স্বাগত বক্তৃতা করেন। মুজিব স্মারক গ্রন্থ এবং স্মরণিকার ওপর অনুষ্ঠানে ভিডিও ডকুমেন্টারিও প্রচারিত হয়। এর আগে অনুষ্ঠানের শুরুতে জাতির পিতা ও বঙ্গমাতাসহ ’৭৫ এর ১৫ অগাস্টের সকল শহীদ এবং বিজয়ের এই মাসে সকল মুক্তিযোদ্ধাদের স্মরণে সকলে দাঁড়িয়ে এক মিনিট নিরবতা পালন করেন। বাসস। Share this:FacebookX Related posts: প্রতিবেশি দেশগুলোর সঙ্গে অধিকতর সহযোগিতার ওপর প্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপ মাস্ক পরা নিশ্চিতে সরকারের নতুন পদক্ষেপ সবার জন্য করোনার টিকা নিশ্চিতে কাজ করছে সরকার : প্রধানমন্ত্রী উত্তরার দুই হাসপাতালে স্বাস্থ্য অধিদপ্তরের অভিযান, ১০ লাখ টাকা জরিমানা ডিএনসিসির সাড়ে ৪ হাজার কোটি টাকার বাজেট ঘোষণা দুর্গাপূজা উদযাপনে মানতে হবে সরকারি নির্দেশনা শাহজালালে কোটি টাকার ইয়াবা জব্দ ধর্ষণের বিরুদ্ধে সমাবেশ ডেকেছে পুলিশ আজকের বাংলাদেশকে বিশ্বের সবাই সম্মান করে : প্রধানমন্ত্রী গত ২৪ ঘন্টায় করোনায় দ্বিতীয় সর্বোচ্চ মৃত্যু, শনাক্ত ৬৪৬৯ আগুন নেভানোর প্রশিক্ষণ নিলেন স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী টিকা নিয়েও করোনায় আক্রান্ত স্বাস্থ্যের এডিজি নাসিমা সুলতানা SHARES Matched Content জাতীয় বিষয়: জন্য ন্যায় বিচারনিশ্চিতেপ্রধানমন্ত্রীর গুরুত্বারোপসকলের