খুমেক হাসপাতালের ওষুধ ক্রয়ের টেন্ডার সিন্ডিকেট

প্রকাশিত: ৫:৪৯ অপরাহ্ণ, নভেম্বর ১৬, ২০২০

আতিয়ার রহমান,খুলনাঃ খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওষুধ ক্রয়ের টেন্ডারের সিন্ডিকেটের অভিযোগ রয়েছে। খুলনা চেম্বারের একজন নেতার নেতৃত্বে গত প্রায় ১০বছর ধরে এ সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এক্ষেত্রে খুলনার একটি বিশেষ পরিবারের নাম ভাঙ্গানো হয়ে থাকে বলেও সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন।

গতকাল ১৬ নভেম্বর (সোমবার) হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষে টেন্ডারের সিডিউল (দরপত্র) খোলা হয়েছে। তবে সেখানে কোন ঠিকাদারের উপস্থিতি দেখা যায়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন বিগত অনেক বছর ধরেই অনিয়ম চলছে। সব কিছু পরিকল্পিত ভাবেই হয়ে যায়।

খুমেক হাসপাতাল সুত্রে জানা গেছে, হাসপাতালের ওষুধ ক্রয়ের জন্য গত১৭ অক্টোবর দরপত্র আহবান করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মুন্সি মোঃ রেজা সেকেন্দার । ৬টি গ্রুপে ১৬লাখ ৬৫হাজার টাকার ওষুধ, সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্র ক্রয়ের জন্য এ দরপত্র আহবান করা হয়। গত রবিবার সিডিউল সংগ্রহের শেষ দিন পর্যন্ত ২৪টি বিক্রি হয়েছে। গতকাল তার মধ্যে ১৮টি জমা পড়েছে। তবে সিডিউল ক্রয় ও জমার তালিকায় খুলনার পুর্বের সেই ঠিকাদাররাই রয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে এখানে এ সিন্ডিকেটের বাহিরে অন্য কেউ সিডিউল কিনতে আসতে পারেননা।

খুলনার সাইফুল ইসলাম ট্রেড লিং ৬টি, জামান এন্টার প্রাইজ ৫টি, রইসা এন্টারপ্রাইজ ৬টি, রহমান ফার্মেসী ৬টি ও তাকবীর এন্টার প্রাইজ ১টি সিডিউল ক্রয় করেছেন। অভিযোগ রয়েছে এ ৫টি প্রতিষ্ঠান সিন্ডিকেটের মাধ্যমে খুমেক হাসপাতালের ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জাম ক্রয়ে বছরের পর বছর অধিপত্য বিস্তার করে আসছেন।

এবিষয়ে খুলনার সাইফুল ইসলাম ট্রেড লিং এর মালিক খুলনা চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ব্যবসায়ীক প্রতিপক্ষরা নানা ধরনের ষড়যন্ত্রমুলক কথা ছড়ান। টেন্ডারের সিন্ডিকেটের অভিযোগ সত্য নয়। এছাড়া টেন্ডারের কার্যক্রমে খুলনার যে বিশেষ পরিবারের নাম ভাঙ্গানোর বিষয়টি তিনি অবগত নন বলে জানান।

এবিষয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মুন্সি মোঃ রেজা সেকেন্দারের সাথে মোবাইখুমেক হাসপাতালের ওষুধ
ক্রয়ের টেন্ডার সিন্ডিকেট
খুলনা ব্যুরো, ঢাকা টাইমস

খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ওষুধ ক্রয়ের টেন্ডারের সিন্ডিকেটের অভিযোগ রয়েছে। খুলনা চেম্বারের একজন নেতার নেতৃত্বে গত প্রায় ১০বছর ধরে এ সিন্ডিকেট নিয়ন্ত্রিত হচ্ছে বলে জানা গেছে। এক্ষেত্রে খুলনার একটি বিশেষ পরিবারের নাম ভাঙ্গানো হয়ে থাকে বলেও সংশ্লিষ্টরা অভিযোগ করেছেন। আজ ১৬ নভেম্বর (সোমবার) হাসপাতালের পরিচালকের কক্ষে টেন্ডারের সিডিউল (দরপত্র) খোলা হয়েছে। তবে সেখানে কোন ঠিকাদারের উপস্থিতি দেখা যায়নি।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক হাসপাতালের কয়েকজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন বিগত অনেক বছর ধরেই অনিয়ম চলছে। সব কিছু পরিকল্পিত ভাবেই হয়ে যায়।
খুমেক হাসপাতাল সুত্রে জানা গেছে, হাসপাতালের ওষুধ ক্রয়ের জন্য গত১৭ অক্টোবর দরপত্র আহবান করে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মুন্সি মোঃ রেজা সেকেন্দার। ৬টি গ্রুপে ১৬লাখ ৬৫হাজার টাকার ওষুধ, সার্জিক্যাল যন্ত্রপাতি ও আসবাবপত্র ক্রয়ের জন্য এ দরপত্র আহবান করা হয়। গতকাল রবিবার সিডিউল সংগ্রহের শেষ দিন পর্যন্ত ২৪টি বিক্রি হয়েছে। আজ তার মধ্যে ১৮টি জমা পড়েছে। তবে সিডিউল ক্রয় ও জমার তালিকায় খুলনার পুর্বের সেই ঠিকাদাররাই রয়েছেন। অভিযোগ রয়েছে এখানে এ সিন্ডিকেটের বাহিরে অন্য কেউ সিডিউল কিনতে আসতে পারেননা।
খুলনার সাইফুল ইসলাম ট্রেড লিং ৬টি, জামান এন্টার প্রাইজ ৫টি, রইসা এন্টারপ্রাইজ ৬টি, রহমান ফার্মেসী ৬টি ও তাকবীর এন্টার প্রাইজ ১টি সিডিউল ক্রয় করেছেন। অভিযোগ রয়েছে এ ৫টি প্রতিষ্ঠান সিন্ডিকেটের মাধ্যমে খুমেক হাসপাতালের ওষুধসহ চিকিৎসা সরঞ্জাম ক্রয়ে বছরের পর বছর অধিপত্য বিস্তার করে আসছেন।

এবিষয়ে খুলনার সাইফুল ইসলাম ট্রেড লিং এর মালিক খুলনা চেম্বার অব কমার্সের পরিচালক সাইফুল ইসলাম বলেন, ব্যবসায়ীক প্রতিপক্ষরা নানা ধরনের ষড়যন্ত্রমুলক কথা ছড়ান। টেন্ডারের সিন্ডিকেটের অভিযোগ সত্য নয়। এছাড়া টেন্ডারের কার্যক্রমে খুলনার যে বিশেষ পরিবারের নাম ভাঙ্গানোর বিষয়টি তিনি অবগত নন বলে জানান।

এবিষয়ে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের পরিচালক ডাঃ মুন্সি মোঃ রেজা সেকেন্দারের সাথে যোগাযোগ করা হলেও সে এই বিষয় কোন মূখ খুলতে রাজি হননি।
তবে তার মুঠোফোনে খুলনা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের উপ:পরিচালক ডা:বিধান চন্দ্র ঘোষ বলেন ১৮টি সিডিউল জমা পড়েছে। নির্ধারিত সময়ে তা খোলা হয়েছে। সিন্ডিকেটের বিষয়ে আমাদের কিছু জানা নেই।