
সমীক্ষা অনুযায়ী পরকীয়ায় লিপ্ত নারীদের মধ্যে ২৩ শতাংশই চিকিৎসক কিংবা নার্স। কারণ হিসেবে সংশ্লিষ্টরা বলছেন, লম্বা সময় ধরে কাজ করা ও মানসিক চাপ কমানোর জন্যই পরকীয়ার আশ্রয় নিয়েছেন তারা। অন্য দিকে পরকীয়ায় লিপ্ত পুরুষদের মধ্যে ৫ শতাংশ ছিলেন চিকিৎসক।
দ্বিতীয় যে পেশার মানুষ সর্বাধিক পরকীয়ায় আগ্রহ দেখিয়েছেন সেটি হল শিক্ষাক্ষেত্র। পরকীয়ায় লিপ্ত নারীদের ১২ শতাংশ ও পুরুষদের ৪ শতাংশই অধ্যাপক, প্রভাষক কিংবা শিক্ষক বলে মত সমীক্ষকদের।
উদ্যোক্তা ও অর্থনীতিবিদরা রয়েছেন তালিকার তৃতীয় স্থানে। পরকীয়ায় আগ্রহী ৯ শতাংশ নারী ও ৮ শতাংশ পুরুষ এই ধরনের পেশায় যুক্ত ছিলেন বলে দেখা গিয়েছে সমীক্ষায়।
এরপর যথাক্রমে তালিকায় রয়েছেন- খুচরা বিক্রেতা, সমাজকর্মী, যোগাযোগ মাধ্যমের কর্মী, তথ্যপ্রযুক্তি ক্ষেত্রের কর্মী, উকিল, বিনোদন জগতের মানুষ, কৃষিকাজ ও রাজনীতির সঙ্গে যুক্ত লোকজন। পুরুষের মধ্যে সর্বাধিক ২৯ শতাংশই কোনও না কোনও ভাবে ব্যবসার সঙ্গে যুক্ত বলে জানিয়েছেন সমীক্ষকরা।
তবে বলা বাহুল্য এই ধরনের সমীক্ষাকে কখনওই সামাজিক সত্যের সামগ্রিক প্রতিফলন বলে ধরা যায় না। কাজেই এই ধরনের সমীক্ষা হালকাভাবে নেওয়াই যুক্তিযুক্ত।