জীবন ঝুঁকি, নিয়ে কাজ করছে সাংবাদিক

প্রকাশিত: ১:৩১ অপরাহ্ণ, মে ২, ২০২০

আতিয়ার রহমান,খুলনা ; করেনাভাইরাসের কারণে গোটা দেশ অবরুদ্ধ। দিনকে দিন পাল্লা দিয়ে বিশ্বের সাথে বাংলাদেশেও বাড়ছে করোনায় আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা। অনুরূপভাবে ঝরে পড়ছে মানুষের জীবনও। তবুও থেমে নেই দেশের সাংবদিকরা, খুলনা জেলা সাংবদিরা সারাদিন দৌড়ঝাঁপ নিউজ জন্য।

জীবনঝুঁকি নিয়ে খুলনা-সহ সকল মাঠ দাপিয়ে বেড়াচ্ছেন সাংবাদিকরা । দিন-রাত পৌছে দিচ্ছেন সকল দেশের খবরা খবর। খোঁজ রাখছেন চিকিৎসা ব্যবস্থাপনারও। এতে একদিকে যেমন কর্মহীন, নি¤¥ ও মধ্যবিত্ত পরিবারগুলো খাদ্য সহায়তা দিচ্ছেন সরকার। ঠিক অপরদিকে বাড়ছে সাংবাদিকদের করোনায় আক্রান্তের ঝুঁকির মাত্রাও।

কারণ বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই খাদ্য সহায়তা বিতরণকালে সামাজিক দূরুত্ব বজায় থাকছে না। ফলে শুভানূধ্যায়ীরা সাংবাদিক নিয়ে শংকায় আছেন।
খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সাধারণ ছুটি ঘোষণার পর থেকেই মহানগীর ও সিটি এলাকায় খুলনা ও আসেপাশে থানা গুলোকে প্রতিদিনই সরকার অসহায় ও দুঃস্থদের মাঝে খাদ্য সহায়তা পৌছে দিচ্ছেন।আর সেই নিউজ করার জন্য সাংবাদিকরা জিবনের ঝুকিনিয়ে রাস্তা ঘাটে ছুটে চলছে।

একইসাথে বিভিন্ন নেতাকর্মি এবং দল ও সহযোগী সংগঠনের নেতাদের সুশৃংখলভাবে খাদ্য সহায়তার বিতরণের পাশে রয়েছেন সাংবাদিক
নেতারা। এরমধ্যে একাধীক স্থানে সাংবাদিরা উপস্থিত থেকে খাদ্য বন্টন কার্যক্রম তদারকি করছেন। তবে এতে সাংবাদিকরা রয়েছেন চরম জীবন ঝুঁকিতে, এরমধ্যে কয়েকজন শুভাকাঙ্খী যায়যায়দিনকে বলেন, খুলনা সাংবাদিকদের নিয়ে বেশ দুঃশ্চিন্তয় আছেন তারা। যেভাবে সাংবাদিকরা

সরেজমিনে গিয়ে কাজ করছেন, এটা অব্যাহত থাকলে করোনাভাইরাসের আক্রান্তÍ হবার ঝুঁকি রয়েছে সাংবাদিকদের। তবে এসব বিষয়ে আমলে নিতে নারাজ খুলনার সাংবাদিরা। তাদের ভাষ্য,আমারা কাজ করি মানুষের ও দেশের জন্য। এজন্য বসে থাকার সুযোগ নেই। সাধারণ মানুষ অনেক কষ্টে দিন কাটাচ্ছে। তাদের চিন্তায় মাথায় রেখেই সেবা কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন সাংবাদিক মহল।

গভির রাতে মাডার হলে ছুটে যায় সাংবাদিক,করোনা ভায়রাস মারা গেলে ছুটে যায় সাংবাদিক,গুলাগুলির মধ্যে জিবনের ঝুকি নিয়ে নিউজ জন্য ছুটে যায় সাংবাদিক,আজ সকল মানুষের মনের ভিতরে যায়গা করে নিয়েছেন সাংবাকি,খুলনা অনেক সাংবাদিক আছে ঘরে খাবার নেই ছেলে মেয়ে কান্নাকরছে তাদের ফেলে রেখে দেশের ভাল মন্দ নিউজ জন্য ছুটে চলেছেন সাংবাদিক এদের দেখার কেউ নেই,নাম না বলতে অনিচ্ছুক একজন বলেন সাংবাদিকরা আজ সংসার ধম্য ফেলে দেশের জন্য ঝুখি নিয়ে সরকার সাথে কাজ করছে তাদের জন্য কিছু করার দরকার

এছাড়া যারা সরকারী কর্মকর্তা তারা যেকোন দূর্যোগ বা মহামারীতে ঘরে থাকতে পারে না । ছুটতে বাধ্য হয় মানুষের সেবায়। এক্ষেত্রে বয়স বিবেচ্য বিষয় নয়।খুলনা জেলা প্রশাসক বলেন ও আমি যতদিন বেচেঁ থাকব মানুষের জন্য কাজ করে যাব,সরকার আমাকে খুলনার মানুষের সুখ দু:খ দেখার জন্য এখানে নিয়োগ দিছেন আমি মানুষের সাথে থেকে এই মহামরি করোনা ভাইরাস সবই এক সাথে মোকাবেলা করব সবইকে ঘরে থাকার নির্দেশ দেন তিনি ,ডিসি আর ও বলেন আপনারা ঘরে থাকেন খাবার আমি আপনাদের ঘরে পৌচ্ছে দিব আমি।